- অনলাইন ডেস্কঃ সম্প্রতি রমজানে ইফতারের খাবারের ধরণে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারির আয়োজনে থাকছে নানা পদের খাবার। যা মুখরোচক হলেও খাবারের পরিমাণ ও স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা উদ্বিগ্ন। এ বিষয়ে থাকছে আমাদের প্রস্তুত প্রনালী।
পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, সম্প্রতি দোকানগুলোতে ইফতার ও সেহরিতে যেসব খাবার হচ্ছে তার পরিমাণ ও গুণগত মান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই বাড়িতেই স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে তৈরী খাবার রোযাদারদের সুস্থ থাকার প্রধান অবলম্বন হতে পারে।
ইফতারের ৮ প্রকারের রেসিপি যেভাবে বানাবেনঃ
১. ডিম চপ:
ইফতারিতে আমাদের অনেকেরই প্রিয় ডিম চপ। বিশেষ করে শিশুরা তো দারুন পছন্দ করে এই খাবারটি। এজন্য অনেকেই বাইরে থেকে ডিম চপ কিনে খেয়ে থাকেন। আবার অনেকে বাড়িতেও তৈরি করে থাকেন এ খাবার।
কিন্ত অনেকেই জানেন না কিভাবে ডিম দিয়ে চপ তৈরি করতে হয়। যারা ডিম চপের সবথেকে সহজ রেসিপি জানেন না তাদের জন্য আজ রইলো ডিম চপ তৈরির সবচেয়ে সহজ রেসিপি তরির পদ্ধতি।
উপকরণঃ
ডিম সিদ্ধ ৪ টি, আলু সিদ্ধ, আধা কেজি, পেঁয়াজ কুচি ২ টি, কাঁচা মরিচ কুচি স্বাদ মতো, গোল মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, ধনিয়া পাতা ৩ টেবিল চামচ, লবন পরিমাণমতো, ব্রেড ক্রাম ও বিস্কিটের গুঁড়া ১ কাপ, ফেটানো ডিম ২ টি, তেল পরিমাণমতো।
আলুর চপঃ
আলুর চপ প্রস্তুত প্রনালীঃ
ডিম সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে রাখুন। আলু ধুয়ে সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে নিন।
সিদ্ধ আলুর সাথে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি , ধনে পাতা কুচি , গোল মরিচের গুঁড়া ও লবণ দিয়ে খুব ভাল করে মেখে নিন। এবার আলুর মিশ্রণের ভিতর আস্ত সিদ্ধ ডিম ভরে চপের আকৃতিতে গড়ে নিন।
২ টি ডিম একটু লবন দিয়ে ফেটিয়ে নিন। চপগুলো ডিমের গোলায় চুবিয়ে ব্রেড ক্রামে জড়িয়ে কিছু সময়ের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন। চাইলে ব্রেড ক্রামের সাথে চিজ কুচিও মিশিয়ে দিতে পারেন। এতে স্বাদ আরও বেড়ে যাবে।
এবার ফ্রিজ থেকে চপগুলো বের করে ডুবো তেলে ভেজে তুলুন। যাতে করে বাদামী রং আসে। হয়ে গেলে ইফতারির টেবিলে গরম গরম পরিবেশন করুন দারুন মজাদার ডিম চপ।
২. বেগুনী:
ইফতারে নানা রকম খাবারের মধ্যে একটি হচ্ছে বেগুনী। এটা ইফতারিতে যোগ করে বাড়তি স্বাদ। অনেকে আবার বেগুনী মুড়ির সাথে মাখিয়ে খেতেও খুব পছন্দ করে।
উপকরণঃ
বেগুন, পাতলা করে পিস করা, ছোলার ডালের বেসন ১ কাপ, ময়দা ১ টেবিল চামচ, ধনে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, জিরা বাটা ১/৩ চা চামচ, আদা বাটা ১/২ চা চামচ, রসুন বাটা ১/২ চা চামচ, বেকিং পাউডার ১/৪ চা চামচ, কর্ণ ফ্লাওয়ার ১/২ চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো, পানি পরিমাণমতো, ডিম ১ টা, বেগুন ভাজার জন্য পরিমাণমতো তেল ।
বেগুনী প্রস্তুত প্রণালিঃ
বেগুনী তৈরির ১ ঘণ্টা আগে বেসনের মিশ্রণ তৈরী করতে হবে। প্রথমে বাটিতে বেসন নিয়ে বেগুন, পানি, ডিম ও তেল ছাড়া সব উপকরণ ভালভাবে মিশিয়ে নিন।
এবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে মিশ্রণটা মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণে ডিম ভেঙ্গে দিন। এবার মিশ্রণটি ১ ঘন্টা রেখে দিন।
১ ঘন্টা পর এবার কাটা বেগুনগুলো ধুয়ে লম্বা লম্বি ভাবে পাতলা করে কেটে সামান্য লবণ, চিনি, হলুদ আর মরিচের গুঁড়ো মেখে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। এতে বেগুনগুলো নরম হবে। খেতে ভাল লাগবে।
এবার ভাজার জন্য কড়াইতে তেল গরম করুন। তারপর পাতলা করে কেটে রাখা বেগুন বেসনের মিশ্রনে ভালভাবে চুবিয়ে ডুবো তেলে ভাজুন, যতক্ষন পর্যন্ত না সেটা বাদামী রং ধারণ করে। হয়ে গেল ইফতারির মজাদার আইটেম বেগুনী।
৩. চিকেন সালাদ
চিকেন সালাদ অনেকেই পছন্দ করেন। আর তাই রোজাতে ইফতারের সময় পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় অনেকেই চিকেন সালাদ রাখেন।
উপকরণঃ
হাড় ছাড়া মুরগির মাংস ১ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, অনিওন পাউডার ১ চা চামচ ( বাটা পেয়াজ দিয়েও করতে পারেন ), গারলিক পাউডার ১ চা চামচ, পাপরিকা পাউডার ১ চা চামচ / লাল মরিচ গুঁড়ো হাফ চা চামচ, গোল মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ, অরিগানো হাফ চা চামচ ( সুপার শপে পাওয়া যাবে ), শুকনা মরিচ টালা গুঁড়ো অল্প, টমেটো কেচাপ ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমত, তেল ১ টেবিল চামচ।
সালাদের জন্য যা লাগবে:
শসা টুকরা / কুচি , গাজর, টমেটো ,লেটুস কুচি এবং ভাঁজা মচমচে নুডুলস (যেকোন নুডুলস ডুব তেলে মচমচে করে ভেজে নিতে পারেন), লেবুর রস, অল্প অলিভ ওয়েল।
প্রস্তত প্রণালীঃ
তেল ছাড়া মাংসের সব উপকরন মাংসের সাথে মিশিয়ে মেরিনেট করে রাখুন ১০ মিনিট। এক ঘণ্টা হলে আরো ভালো।
প্রথমে প্যানে তেল দিয়ে তেল গরম হলে মেরিনেট করে রাখা মাংস দিয়ে মিডিয়াম আঁচে রান্না করুন। ভাজা ভাজা হলে নামিয়ে নিন।
এখন সালাদের জন্য কেটে রাখা শসা, গাজর, টমেটো ,লেটুস কুচিতে অল্প লবণ, ভাজা মচমচে নুডুলস, লেবুর রস আর অল্প অলিভ ওয়েল দিয়ে মেখে নিন। (লবণটা খেয়াল রাখতে হবে কারন রান্না করা মাংসতেও লবণ দেয়া আছে)।
প্লেটে পরিবেশনের সময় আগে মাখানো সালাদ সাজিয়ে নিন। এর উপর রান্না করা মাংস ছড়িয়ে দিন।
চাইলে কিছু ভাজা বাদাম উপরে ছিটিয়ে পরিবেশন করতে পারেন। এতে পরিবেশনটা দেখতেও ভালো লাগবে।
ইফতার;
৪. হালিম
উপকরণঃ
মুগ, মাসকলাই ডাল, মসুর ডাল আর পোলাও চাল মিলে আধা কেজির মত। এক কাপ পরিমান গম নিন। এসব কিছু গুঁড়ো করে নিন ব্লেন্ডারে বা পাটায়। সময় অনেক কম লাগবে।
আরো যা লাগবে
মুরগি একটা ১ থেকে দেড় কেজি ছোট পিস করে কাটা, পেঁয়াজ ৪ টি কুচি করে বেরেস্তা করা, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, হলুদ মরিচ গুঁড়ো মিলে ২ চা চামচ, গরম মশলা পাউডার ১ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়ো ২ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়ো ২ চা চামচ, ধনিয়া পাতা কুচি, আদা কুচি, তেল আধা কাপ, লবণ স্বাদমত।
প্রস্তত প্রণালীঃ
প্রথমে মুরগির সাথে সব মশলা মিশিয়ে মেরিনেট করে রাখুন আধাঘন্টা।
এবার বড় হাড়িতে তেল দিয়ে তাতে মাখানো মুরগির পিসগুলা দিয়ে নাড়াচাড়া করে অল্প পানি রান্না করুন ২০ মিনিট। তেল উপরে উঠে আসলেই বুঝবেন এটা হয়ে গেছে।
এবার এতে প্রথমে গুড়া করে রাখা সব রকম ডাল আর গম এর মিশ্রনটা দিয়ে নাড়াচাড়া করে ৫ কাপ গরম পানি দিয়ে দিন। ভালোভাবে পানি আর মশলার সাথে ডাল মিশিয়ে নিবেন।
আগুনের আঁচ মিডিয়াম করে রান্না করুন ১ ঘন্টা। মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে ভুলবেন না।
ঘন হয়ে আসলে তেল উপরে উঠে আসবে। তখন বুঝবেন হালিম হয়ে গেছে। রান্না হয়ে গেলে নামিয়ে এর উপরে ধনিয়া পাতা কুচি আর কুচি করা আদা, কাঁচা মরিচ, বেরেস্তা দিয়ে পরিবেশন করুন।
৫. সাধারণ ছোলা পিঁয়াজুকেই করে তুলুন স্বাদে অনন্য।
উপকরণ:
ছোলা ২ কাপ, আলু ১ টা কিউব করে কাটা, পেঁয়াজ কুচি ১/৪ কাপ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, জিরা বাটা আধা চা চামচ, ধনে বাটা ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ ৫-৬টি, লবণ পরিমাণমতো, তেল ৩ টেবিল চামচ, তেজপাতা ২টি, দারচিনি ২ টুকরা, এলাচ ২টি, আস্ত জিরা সামান্য।
প্রস্তত প্রণালি:
ছোলা ৫-৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সেদ্ধ করতে হবে। তেল গরম করে আস্ত জিরা দিয়ে পেঁয়াজ কুচি বাদামী করে ভাজতে হবে। এরপর আলু এবং সব বাটা ও গুঁড়া মসলা কষিয়ে ছোলা দিয়ে ভুনতে হবে। পর্যায়ক্রমে বাকি উপকরণ দিয়ে কষিয়ে অল্প পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। ছোলার ওপর তেল এলে আগুনের আঁচ কমাতে হবে। এর পর কাঁচা মরিচ দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
০৬.মসুর ডালের “পারফেক্ট” পেঁয়াজু
পেঁয়াজু, ইফতারের অন্যতম প্রধান উপাদান। পেঁয়াজু না হলে ইফতার পরিপূর্ণতাই পায় না। এটি যতনা জনপ্রিয়, তার চাইতে এর প্রস্তত প্রনালীটা খুবই সহজ। স্বাদেও খুব মজাদার। কিন্ত সব উপকরণের মধ্যে পেঁয়াজের পরিমাণ যত বেশি দেয়া হবে পেঁয়াজু ততটাই মজাদার হবে।
উপকরণঃ
মসুর ডাল বাটা ১/২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, পুদিনা পাতা কুচি ১ টেবিল চামচ , লবণ ও তেল প্রয়োজনমতো।
পেঁয়াজু
প্রস্তত প্রণালীঃ
বাটা ডালের সঙ্গে সব উপকরণ মিশিয়ে পছন্দমতো চোঠ বড় আকারে বড়া করে ডুবোতেলে ভেজে তুলুন। পরিবেশন এর সময় চাইলে যেকোনো সস অথবা চাট মসলা দিতে পারেন।
টিপস্ঃ
পেঁয়াজু সবাই বানায়। তবে যার জন্য এটার নাম পেঁয়াজু সেটা অনেকেই জানে না। পেঁয়াজুতে পেঁয়াজ যত বেশি দেবেন ততই মজা হবে খেতে।
৬. মজাদার গার্লিক ব্রেড
নামকরা ফাস্টফুডের দোকানে গেলেই এই খাবারটা বাচ্চা থেকে বড় সবাই খান। আজ শিখে নিন সেই ‘গার্লিক ব্রেড’ তৈরি করার প্রণালী। সময় লাগবে মাত্র ৫ মিনিট। ইফতারে বা ডিনারে সূপের সাথে পরিবেশন করুন। খেতে পারেন এমনিও। তেলে ভাজা খাবারের চাইতে স্বাস্থ্যকর তো বটেই, দারুণ মজাদারও।
উপকরণঃ
পাউরুটি , হটডগ রোল, নরম চিজ, মাখন, রসুন বাটা বা ব্লেন্ড করে নেয়া, কিংবা মিহি কুচি, চিলি বা টমেটো সস সামান্য (না দিলেও হবে), লবণ স্বাদমত।
প্রস্তত প্রণালীঃ
পনির, রসুন, সস ও লবণ একসাথে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করতে হবে প্রথমে।
এরপর পাউরুটিকে আপনার পছন্দের মত গার্লিক ব্রেডের মত করে টুকরো করতে হবে।
টুকরো ব্রেড রোলগুলোতে ভালভাবে মাখন মাখিয়ে নিতে হবে। মাখন লাগানো হলে চীজের মিশ্রন লাগাতে হবে।
এরপর বেকিং ট্রে’র মধ্যে মিশ্রন লাগানো ব্রেড টুকরো গুলোকে সাজিয়ে ৩-৫ মিনিটের জন্য মাইক্রোওভেনে গরম করতে দিতে হবে। ইলেকট্রিক ওভেন হলে রুটি লাল ও মচমচে হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুরুতে ওভেন প্রি হিট করে নিতে হবে।
তাহলেই তৈরি সবার পছন্দের গার্লিক ব্রেড।
৭.ভেজিটেবল ব্রেড চপ
উপকরণঃ
পাউরুটি ৮ পিস, বেকিং পাউডার ১ চা চামচ, বেসন ৩ টেবিল চামচ, মটরশুঁটি, গাজর কুচি, বাধা কপি কুচি, মটরশুটি, সিদ্ধ আলু ছোট টুকরা, ধনিয়া পাতা কুচি এক মুঠো পরিমান, আদা মিহি কুচি, পেঁয়াজ মিহি কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি, গোল মরিচ গুঁড়া হাফ চা চামচ, গরম মশলা গুঁড়া ১ চা চামচ, লবণ স্বাদমত।
প্রস্তত প্রণালীঃ
প্রথমে পাউরুটির পিস গুলোকে পানিতে ভিজিয়ে নরম করে পানি ঝরিয়ে নিন। একদম ভর্তার মত হবে।
এবার এর সাথে সব সবজি কুচি, আলু টুকরা ,পেঁয়াজ, আদা, কাঁচা মরিচ আর ধনিয়া পাতা কুচি , বেকিং পাউডার , গরম মশলা গুঁড়ো , গোল মরিচ গুঁড়ো আর লবণ দিয়ে মাখিয়ে নিন।
চ্যাপ্টা চপের আকারে তৈরি করেুন।
এবার এই মিশ্রণটি অল্প তেলে প্যানে দিয়ে কম আগুনে লাল হওয়া পর্যন্ত ভেজে নিন।
ইফতার ছাড়াও চা এর সাথে নাস্তা হিসেবে যেকোনো আসরে দারুন জমে এই চপ।
০৮.খেজুরের শরবত
উপকরণ:
নরম খেজুর আধা কাপ, ঘন দুধ ১ কাপ, চিনি পরিমাণমতো, কিশমিশ ১ চা চামচ, বাদাম কুচি ১ চা চামচ এবং পানি পরিমাণমতো।
প্রস্তত প্রণালী:
প্রথমে খেজুর ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর খেজুরের বিচি ফেলে টুকরা করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সব উপকরণ এক সঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
এভাবে কম সময়ে ও সহজে যে কেউ চাইলেই এই আট প্রকারের ইফতার আইটেম প্রস্তত করতে পারেন। প্রতিটা রেসিপি নাস্তা হিসেবেও খাওয়া যাবে। তাহলে পুরো রমজান জুড়ে তৈরি করুন এই ধরণের নানা পদের রেসিপি। আর পরিবারের সবার পুষ্টির চাহিদা পূরণেরন পাশাপাশি তাদের স্বাদকেও বাড়িয়ে তুলুন। সাথেই থাকুন ,নতুন নতুন রেসেপি তৈরীর ফর্মুলা নিয়ে আসবো অন্য সময়।
অনলাইন ডেস্কঃ